কোলিলোজ
কোলিলোজ
উপাদান
(মনোস্যাকারাইড,ওলিগোস্যাকারাইড, সেলুলোজ)
ড্রাই ম্যাটার- ৭১%
শক্তি/ক্যালোরি- ৯.৬ মেগাজুল/লিটার
প্রোটিন- ৫.৫%
ফ্যাট- ১.০%
ফাইবার-০.১%
অ্যাশ-১৪.৬%
ক্যালসিয়াম- ৯.২ মিলি/লিটার
ফসফরাস-
০.৭ মিলি/লিটার
পটাশিয়াম-
৫১.০ মিলি/লিটার
ম্যাগনেসিয়াম-
৪.০ মিলি/লিটার
ম্যাঙ্গানাজ-
৭৪.০ মিলি/লিটার
জিংক-
১৮ মিলি/লিটার
আয়রণ-
১৭৩ মিলি/লিটার
ব্যবহার নির্দেশনা
বড় প্রাণি(গরু, মহিষ, ঘোড়া)-৫০-১০০ মিলি/খাবারের সাথে ৫-৭ দিন।
মাঝারি প্রাণি(ছাগল ও ভেড়ার)-১৫-২০ মিলি/খাবারের সাথে ৫-৭ দিন।
হাঁস, মুরগির -0৩-০৪ মিলি/খাবারের পানির সাথে ৫-৭ দিন।
সকল মাছের জন্য ১০-১৫ মিলি/ কেজি
খাদ্যের সাথে
৫-৭ দিন।
কোলিলোজ এর উপকারিতাঃ
কোলিলোজ পুষ্টিগুণ অন্যান্য
উপাদানের চেয়ে অনেক বেশি।প্রচুর এনার্জি(শক্তি) সরবরাহের
মাধ্যমে প্রাণিকে মোটাতাজা করে বা উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি
করে।
প্রাণির শরীরে
ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, আয়রণ সহ সকল দরকারি
পুষ্টির ঘাটতি পুরণ করে।
কোলিলোজ ব্যবহারে
খাদ্যের স্বাদ, গন্ধ ও পুষ্টিমান বৃদ্ধি করে।
কোলিলোজ ব্যবহারে
খাদ্য গ্রহনের রুচি ও হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
কোলিলোজ ব্যবহারে
পরিপাক তন্ত্রের উন্নতি ঘটায়।
কোলিলোজ ব্যবহারে ডিম উৎপাদন বৃদ্ধি করে।
কোলিলোজ ব্যবহারে হাঁস, মুরগির, গরু, মহিষ, ঘোড়া,ছাগল ও ভেড়ার দ্রুত দৈহিক ওজন বৃদ্ধি করে।
কোলিলোজ ব্যবহারে DNA, RNA
ও এনজাইম গঠন করে।
কোলিলোজ ব্যবহারে অ্যামিনো এসিড ও ফ্যাটি এসিডের বিপাকে
সাহায্য করে।
কোলিলোজ ব্যবহারে
গাভী গরুর দুধের উৎপাদন বৃদ্ধি করে।
কোলিলোজ ব্যবহারে
দুবর্ল প্রাণির শরীরে দ্রুত শক্তি সরবরাহ করে।
কোলিলোজ ব্যবহারে পুকুরের পানিতে ব্যবহারে পানির মান ও প্রাকৃতিক খাদ্যের উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।খামারের খাদ্য খরচ কমায় ।
পত্রিকা ৩৬০ এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url